1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
খেজুর আমদানিতে শুল্ক ও অগ্রিম আয়কর কমানোর প্রস্তাব - RT BD NEWS
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
“কাচারী শাহী ঈদগাহ মাঠ” ফের সংরক্ষণের অনুরোধ: ঐতিহ্য, ধর্ম এবং মানবিক আবেগের আহ্বান সিলেট টেস্টের শুরুতেই ধাক্কা, শান্ত-মুমিনুলের ব্যাটে বাংলাদেশকে টেনে তোলার চেষ্টা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগে ঘুষ বাণিজ্য ও বিলাসী জীবনের ইতি টানছে ‘হোয়াইট বাবু’র দিন দেওয়ানগঞ্জে গাছ কাটার সময় পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্বভার গ্রহণ ও প্রথম সভা অনুষ্ঠিত নকশা লঙ্ঘন করলে কঠোর ব্যবস্থা: রাজউক চেয়ারম্যান নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ! নেট রানরেটের জোরে বাদ পড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম G2G চুক্তির আওতায় সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চাল পৌঁছেছে কুয়েটে উপাচার্যের প্রতীকী গদি জ্বালিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ বাংলাদেশের বর্তমান নেতৃত্বের ‘ভারত-বিরোধী কৌশল’ নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়াদিল্লি, বাড়ছে অর্থনৈতিক চাপ

খেজুর আমদানিতে শুল্ক ও অগ্রিম আয়কর কমানোর প্রস্তাব

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪
খেজুর আমদানিতে শুল্ক ও অগ্রিম আয়কর কমানোর প্রস্তাব

আগামী রমজানে খেজুরের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম আয়কর (এআইটি) কমানোর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। সম্প্রতি কমিশন এ সংক্রান্ত সুপারিশ অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) পাঠিয়েছে।

ট্যারিফ কমিশন তাদের প্রস্তাবে খেজুর আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক ও কর কমানোর সুপারিশ করেছে। প্রস্তাবগুলো হলো, অগ্রিম আয়কর (এআইটি): ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ। অগ্রিম কর (এটি): ৫ শতাংশ পুরোপুরি বাতিল। আমদানি শুল্ক: ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ। বর্তমানে খেজুর আমদানিতে মোট শুল্কের পরিমাণ ৭৩.৬০ শতাংশ। ফলে ভোক্তারা চড়া দামে খেজুর কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।

দেশে প্রতি বছর প্রায় ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টন খেজুরের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে ৫০-৬০ হাজার টন ব্যবহার হয় শুধুমাত্র রমজানে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে খেজুর আমদানি হয়েছিল ৮৬ হাজার ৫৮১ টন, যেখানে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তা কমে দাঁড়ায় ৮০ হাজার ৯১০ টনে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র ২৮৯ টন খেজুর আমদানি হয়েছে।

২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রতি কেজি খেজুরের গড় আমদানিমূল্য ছিল ৩৩৬ টাকা, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বেড়ে হয় ৪৯৭ টাকা। তবে চলতি অর্থবছরে গড় মূল্য কমে দাঁড়িয়েছে ৪৩৩ টাকায়।

বাংলাদেশ ফ্রেশ ফুডস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম এবং অন্যান্য সদস্যরা খেজুর আমদানিতে কাস্টমসের নির্ধারিত শুল্কায়ন মূল্য ও কিছু ‘অযৌক্তিক’ শুল্ক-করের সমালোচনা করেছেন।

নির্ধারিত শুল্কায়ন মূল্য: বর্তমানে সব ধরনের খেজুরের শুল্কায়ন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি চার ডলার। যদিও অনেক আমদানিকারক দুই ডলারে খেজুর কিনছেন, তাদেরও চার ডলার হিসেবে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে।

ব্যাংকিং জটিলতা: খেজুর আমদানিতে শতভাগ মার্জিনে ঋণপত্র (এলসি) খোলার বাধ্যবাধকতা আমদানির ব্যয় বাড়াচ্ছে। ফলে আমদানিকারকরা খেজুরকে বিলাসবহুল পণ্য হিসেবে না দেখে এলসি মার্জিন শিথিল করার দাবি জানিয়েছেন।

শুল্কায়ন প্রক্রিয়া: প্রকৃত বিনিময়মূল্যের ভিত্তিতে শুল্কায়ন নিশ্চিত করা। ব্যবসায়ীদের স্বস্তি: শুল্ক ও করের বোঝা কমিয়ে আমদানি সহজ করার পদক্ষেপ নেওয়া।

রমজানে খেজুরের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে ট্যারিফ কমিশনের এই প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে ভোক্তাদের জন্য এটি স্বস্তিদায়ক হবে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের খরচ কমে আসবে এবং বাজারে খেজুরের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। তবে সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন, ব্যবসায়ী সংগঠন।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট