1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
সততা ও সুশাসনের পথে বাংলাদেশ: পরিবর্তনের আহ্বান - RT BD NEWS
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নকশা লঙ্ঘন করলে কঠোর ব্যবস্থা: রাজউক চেয়ারম্যান নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ! নেট রানরেটের জোরে বাদ পড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম G2G চুক্তির আওতায় সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চাল পৌঁছেছে কুয়েটে উপাচার্যের প্রতীকী গদি জ্বালিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ বাংলাদেশের বর্তমান নেতৃত্বের ‘ভারত-বিরোধী কৌশল’ নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়াদিল্লি, বাড়ছে অর্থনৈতিক চাপ গাজায় ফের ইসরায়েলি হামলা: দুই দিনে নিহত ৯২ ফিলিস্তিনি, যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গাজীপুরে মা নিজে দুই শিশু সন্তানকে বঁটি দিয়ে নির্মম হত্যা করেছেন হাওর অঞ্চলে বৈষম্য দূর ও প্রকৃত মৎস্যজীবীদের স্বার্থে ইজারা প্রথা বাতিলের আহ্বান বিলাসবহুল পণ্যের আড়ালে ‘মেইড ইন চায়না’: ফাঁস হলো গুচি-প্রাডার উৎপাদন রহস্য

সততা ও সুশাসনের পথে বাংলাদেশ: পরিবর্তনের আহ্বান

বি এম তাজুল
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
সততা ও সুশাসনের পথে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেশের সার্বিক উন্নয়নের পথে বড় বাধা। ক্ষমতাসীন দলগুলোর স্বার্থান্বেষী নীতির কারণে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম পরিবর্তন, বাজার সিন্ডিকেট, চাঁদাবাজি ও জনকল্যাণমূলক নীতির অভাব ক্রমেই প্রকট হচ্ছে। দেশে সঠিক নেতৃত্বের অভাব রয়েছে, যেখানে দলীয় আনুগত্য ও আত্মীয়প্রীতি প্রাধান্য পাচ্ছে। জনগণের উচিত অন্ধ রাজনৈতিক অনুসরণ ছেড়ে সৎ, শিক্ষিত ও দক্ষ নেতৃত্ব বেছে নেওয়া।অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জনশক্তির সঠিক ব্যবহার অপরিহার্য। দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলে বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। এর পাশাপাশি, বাজার সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজদের দমন এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা জরুরি। বাংলাদেশের জন্য একটি নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রয়োজন, যারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচনের পথ তৈরি করবে। দেশের উন্নয়নের জন্য শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকায়ন, দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন এবং আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হবে। এখনই সময়, জনগণকে সচেতন হয়ে দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থে একটি উন্নত ও সুশাসিত দেশে পরিণত হতে পারে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিকাঠামোতে যে অস্থিরতা ও অনিয়ম চলছে, তা দেশের সার্বিক উন্নয়নের পথে প্রধান অন্তরায়। একদল ক্ষমতায় এলে নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম পরিবর্তনসহ নানা কৌশল অবলম্বন করে। একদল ক্ষমতা থেকে গেলে নতুন সরকার তাদের সিদ্ধান্ত উল্টে ফেলে, ফলে দেশের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত হয়।

শুধু নাম পরিবর্তনেই এই সংস্কৃতি সীমাবদ্ধ নয়, দেশের বাজার ব্যবস্থাপনায় চাঁদাবাজির নতুন নতুন কৌশল বের হয়, সিন্ডিকেট গড়ে উঠে, কিন্তু সাধারণ জনগণের জীবনে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আসে না। রাজনৈতিক দলগুলো কেবল নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত, জনসাধারণের কল্যাণ নিয়ে তাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। উন্নত দেশগুলোর মতো সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও জনশক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত না করলে বাংলাদেশ কখনো উন্নতির শিখরে পৌঁছতে পারবে না।

দেশে সুস্থ ও সুষ্ঠু রাজনৈতিক চর্চার অভাব প্রকট। নেতৃত্বে যারা রয়েছেন, তাদের মধ্যে দূরদর্শিতা ও জনসেবার মনোভাবের পরিবর্তে ব্যক্তিস্বার্থ, আত্মীয়প্রীতি এবং দলীয় আনুগত্যই মুখ্য। সাধারণ জনগণকে এখন রাজনৈতিক নেতাদের অন্ধ অনুসরণ ছেড়ে সত্যিকার শিক্ষিত, যোগ্য ও আলোকিত মানুষদের পিছু নিতে হবে। যারা দেশকে সত্যিকারভাবে ভালোবাসে, তাদের হাতেই নেতৃত্বের ভার দিতে হবে।

রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন দূর করার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থায় মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে। এমন একটি সমাজ গঠন করতে হবে যেখানে জ্ঞানের আলোতে আলোকিত মানুষই নেতৃত্ব প্রদান করবে, দলীয় রাজনীতির দুষ্টচক্র থেকে মুক্ত হয়ে প্রকৃত দেশপ্রেমিকরা জাতির নেতৃত্ব দেবে।

বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শক্তি হলো এর জনসংখ্যা। কিন্তু এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে জনশক্তিতে রূপান্তরিত না করলে তারা বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। এজন্য শ্রম মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনাবিদদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দক্ষ জনশক্তি গঠনের উদ্যোগ নিতে হবে। উন্নত দেশগুলোতে জনশক্তি রপ্তানি করতে হলে প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি করা জরুরি। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে শ্রমবাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিতে হবে।

সরকারিভাবে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে জনশক্তি রপ্তানির চুক্তি করা এবং বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সিকে সরকারি নিয়মের আওতায় এনে স্বল্প খরচে জনশক্তি রপ্তানি নিশ্চিত করতে হবে। যারা এই নিয়ম ভঙ্গ করবে, তাদের লাইসেন্স বাতিল করা ও আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা নিতে হবে।

বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি নিরপেক্ষ স্বতন্ত্র সরকারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত, লুটেরা রাজনৈতিক দল দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হলে সুশিক্ষিত, দেশপ্রেমিক ও বিশ্বমানে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম ব্যক্তিদের দিয়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে হবে।

বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো নেতৃত্বের অধিকারী ব্যক্তিদের সামনে রেখে জাতীয় উন্নয়নের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। ছাত্রসমাজকে এসব যোগ্য নেতাদের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে ভূমিকা রাখতে হবে। যদি এবারও সুযোগ হাতছাড়া হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে পরিবর্তনের পথে ফিরিয়ে আনা আরও কঠিন হয়ে যাবে।

রাজনৈতিক সংস্কার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব। বর্তমানে রাজনীতির ক্ষেত্রে পরিবারতন্ত্র, স্বজনপ্রীতি এবং দুর্নীতিবাজদের আধিপত্য দেখা যায়। জনগণের উচিত ভোটের মাধ্যমে মিথ্যাবাদী, অশিক্ষিত ও প্রতারক নেতাদের বর্জন করা এবং যোগ্য, সৎ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্বকে সামনে আনা। রাজনীতিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণ করা উচিত, যাতে শুধুমাত্র সুশিক্ষিত, অভিজ্ঞ ও জনসেবার মনোভাবসম্পন্ন ব্যক্তিরাই নেতৃত্বে আসতে পারেন।

শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন আনতে হবে
একটি দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে তার শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ওপর। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় সঠিক নৈতিক শিক্ষা ও বাস্তবমুখী শিক্ষার অভাব রয়েছে। পাঠ্যসূচিতে কর্মমুখী শিক্ষা, প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও নেতৃত্বগুণ বিকাশের বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতা বাড়াতে গবেষণার সুযোগ বাড়াতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করে শিক্ষাব্যবস্থাকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হবে।

সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে
দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার অন্যতম কারণ বাজার সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজি। প্রতিটি পণ্যের দাম সিন্ডিকেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, যা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকে দুর্বিষহ করে তোলে। সরকারকে অবশ্যই সিন্ডিকেট ভাঙতে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে এবং তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। পাশাপাশি প্রশাসনকে দুর্নীতিমুক্ত করে পণ্য সরবরাহ ও বাজার ব্যবস্থাকে স্বাভাবিক রাখতে হবে।

শ্রমশক্তিকে দক্ষ করে বিদেশে রপ্তানির পরিকল্পনা নিতে হবে
বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সম্পদ হচ্ছে জনশক্তি। কিন্তু দক্ষতা ও প্রশিক্ষণের অভাবে এই সম্পদ যথাযথভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টার ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে জনশক্তিকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। এরপর কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে উন্নত দেশগুলোতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় জনশক্তি রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এতে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হবে।

বিচারহীনতার সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে
দেশে দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও অপরাধ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে বিচারহীনতা। অপরাধী রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে পার পেয়ে যাচ্ছে, যা বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা নষ্ট করছে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে দোষীদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। প্রভাবশালীদের জন্য ভিন্ন আইন আর সাধারণ মানুষের জন্য ভিন্ন আইন—এই বৈষম্য দূর করতে হবে।

নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে সুসংহত নির্বাচন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন, যারা দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করবে। নির্বাচন কমিশনকে স্বচ্ছ ও কার্যকর করতে হবে, যাতে জনগণ নির্ভয়ে সঠিক প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে পারে।

কিভাবে জনগণ সুষ্ঠু ও সুসংহত হয়ে সঠিক নেতৃবৃন্দকে নির্বাচিত করবে?
জনগণকে রাজনৈতিক নেতাদের ব্যক্তিগত স্বার্থপরতা, লুটপাট ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সচেতন হতে হবে। শিক্ষিত ও আলোকিত ব্যক্তিদের নেতৃত্বে আনতে হলে জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর অন্ধ অনুসারী না হয়ে নেতৃত্বের গুণাবলি বিচার করে ভোট দিতে হবে।

প্রয়োজনীয় পদক্ষেপসমূহ:

  1. শিক্ষাব্যবস্থাকে যুগোপযোগী ও কর্মমুখী করা।
  2. দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদদের প্রতিহত করা।
  3. যোগ্য, সৎ ও দক্ষ নেতৃত্ব বাছাই করা।
  4. বাজার সিন্ডিকেট ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ।
  5. আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
  6. প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরি করে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি।
  7. একটি নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে নির্বাচন ব্যবস্থা সুসংহত করা।

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নির্ভরশীল নয়। জনগণ যদি সচেতন হয়ে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবর্তে প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের সমর্থন দেয়, তাহলে দেশ একদিন বিশ্বের নেতৃত্বে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। এখনই সময়, জনগণকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং দেশের নেতৃত্বকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট