1. [email protected] : Hossain Monir : Hossain Monir
  2. [email protected] : RT BD NEWS : RT BD NEWS
  3. [email protected] : RT BD NEWS :
প্রতারণা মামলায় যশোরের সাবেক মেয়রের দেড় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড - RT BD NEWS
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দেওয়ানগঞ্জে গাছ কাটার সময় পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্বভার গ্রহণ ও প্রথম সভা অনুষ্ঠিত নকশা লঙ্ঘন করলে কঠোর ব্যবস্থা: রাজউক চেয়ারম্যান নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ! নেট রানরেটের জোরে বাদ পড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম G2G চুক্তির আওতায় সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চাল পৌঁছেছে কুয়েটে উপাচার্যের প্রতীকী গদি জ্বালিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ বাংলাদেশের বর্তমান নেতৃত্বের ‘ভারত-বিরোধী কৌশল’ নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়াদিল্লি, বাড়ছে অর্থনৈতিক চাপ গাজায় ফের ইসরায়েলি হামলা: দুই দিনে নিহত ৯২ ফিলিস্তিনি, যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব পর্যালোচনায় হামাস আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গাজীপুরে মা নিজে দুই শিশু সন্তানকে বঁটি দিয়ে নির্মম হত্যা করেছেন

প্রতারণা মামলায় যশোরের সাবেক মেয়রের দেড় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড

যশোর প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
যশোরের সাবেক মেয়র হায়দার গণি খান পলাশ

যশোরের সাবেক পৌর মেয়র এবং জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার গণি খান পলাশকে প্রতারণার মামলায় দেড় বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। জরিমানার টাকা অনাদায়ে তাঁকে আরও ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।

বুধবার (১৬ এপ্রিল ২০২৫), সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গোলাম কিবরিয়া এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার রায়ে জানানো হয়, আসামির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

সাজাপ্রাপ্ত হায়দার গণি খান পলাশ যশোর শহরের ঘোপ পিলুখান সড়কের বাসিন্দা। মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৪ সালের শেষ দিকে, তিনি উপশহর এফ-ব্লকের ৮৩/১ নম্বর বাড়ির ২.৯৩ শতক জমি বিক্রির ইচ্ছা প্রকাশ করেন। ওই এলাকারই ১১১ নম্বর বাড়ির মালিক আমজাদ হোসেনের স্ত্রী সুফিয়া খাতুন জমিটি কিনতে আগ্রহী হন।

সুফিয়া খাতুন জমিটি সাড়ে ৪ লাখ টাকায় কিনতে রাজি হন এবং ২০০৪ সালের ৯ অক্টোবর ৬০ হাজার টাকা বায়না দেন। পরে তিনি বাকি ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকাও পরিশোধ করেন। যদিও হায়দার পলাশ নোটারি এফিডেভিট করে দেন, তিনি জমিটি রেজিস্ট্রি করে দেননি।

২০০৫ সালের ১৪ মার্চ, হায়দার গণি খান পলাশ একটি আমমোক্তারনামা করে সুফিয়া খাতুনকে জমির দখল দেন। সুফিয়া খাতুন এরপর জমিতে বাড়ি ও দোকান ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দেওয়া শুরু করেন। কিন্তু কিছুদিন পর হায়দার পলাশ ভাড়াটিয়াদের কাছ থেকে জোরপূর্বক ভাড়া আদায় শুরু করেন।

২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি এক সালিশে তিনি স্পষ্ট জানান, তিনি জমির দখল ছাড়বেন না। এর পরিপ্রেক্ষিতে সুফিয়া খাতুন ২০১৬ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করেন।

দীর্ঘ সাক্ষ্য ও শুনানির পর আদালত আসামির বিরুদ্ধে প্রতারণা প্রমাণিত হওয়ায় রায় ঘোষণা করেন। তবে সাজাপ্রাপ্ত হায়দার গণি খান পলাশ বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 𝑹𝑻 𝑩𝑫 𝑵𝑬𝑾𝑺 আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট